বিভিন্ন ধরণের ব্যাক্টেরিয়ার জন্য এন্টিবায়োটিকের মাত্রা ভিন্ন হয়, এজন্য ব্যাক্টেরিয়া সম্পর্কে ধারণা এবং এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ এর মাত্রা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক। সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে ব্যাক্টেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠে। তখন এই ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে উক্ত এন্টিবায়োটিকের আর কোনো প্রভাব থাকে না। গ্রামীণ পর্যায়ে চিকিৎসা প্রদানকারী ফার্মেসী হোল্ডার, পল্লী, প্রাথমিক, প্যারামেডিক্স ও ডিপ্লোমা প্রশিক্ষণধারীগণের নিকট চিকিৎসা গ্রহণকারী সাধারণ মানুষ প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়ার পর এন্টিবায়োটিক কিছু সময় গ্রহণ করার পর ডোজ সম্পর্ণ না করায় পুরোপুরি সুস্থ্য না হয়ে একটু আরাম পাওয়ায় এন্টিবায়োটিক সেবন বন্ধ করে দেন। ফলে ঔষধের ডোজ সম্পূর্ণ না হওয়ায় ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস না হয়ে আরো শক্তিশালী হয়ে শরীরে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স হচ্ছে। এ জন্য সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স রোধে সরকারিভাবে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র না হওয়া পর্যন্ত অত্র প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ প্রদান করে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স’র হাত হইতে রক্ষা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।