বিপিডিএ হাসপাতালটি উদ্ধার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করার পর বিপিডিএ’র নেতৃবৃন্দ’র অক্লান্ত পরিশ্রম করে তহবিল সংগ্রহ পূর্বক সৈয়দপুর ফাইলেরিয়া এন্ড জেনারেল হাসপাতাল উদ্ধারে তৎপর হন। প্রেস কনফারেন্স, সভা-সমাবেশ, স্থানীয় ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে হাসপাতালটির বিপিডিএ’র কর্তৃত্বে গ্রহণ করে। পরবর্তীতে পরিত্যাক্ত হাসপাতালটির প্রয়োজনীয় সংস্কার, অবকাঠামো নির্মাণ, আসবাবপত্র ক্রয়সহ রোগীদের চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য অত্যাধুনিক মেশিনপত্র সংযোজন করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ল্যাব প্রতিষ্ঠা করেন। আধুনিক একটি অপারেশন থিয়েটারসহ সৈয়দপুর ফাইলেরিয়া হাসপাতালটিকে ১০ শয্যা থেকে ৩০ শয্যায় উন্নীত করে জেনারেল হাসপাতালের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ করেন।